কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করব

আপনি চাইলে ব্লগিং করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন খুব সহজে। চলুন জেনে নিই ব্লগিং কি? ব্লগিং হচ্ছে  লেখালেখির কাজ করে ইনকাম করাকে ব্লগিং বলে। আপনি কোনো বিষয়ে অনেক কিছু জানেন সে বিষয়ে লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কোথায় লেখালেখি করবেন? লেখালেখির জন্য প্রয়োজন হবে একটি ওয়েবসাইট {website}এর এই ওয়েবসাইটে এসে লেখালেখি করলে অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে।

ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয় করতে পারেন আপনি চাইলে। আপনি যদি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তাহলে ওয়েবসাইট বানিয়ে অনেক টাকাতে বিক্রি করতে পারেন। ওয়েবসাইট দুই প্রকার ১/ ব্লগার ওয়েবসাইট ২/ ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট। এই দুই ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।ইউটিউবে ওয়েবসাইট তৈরির ভিডিও দেখতে পারেন।

বাংলাদেশে বেকার সমস্যা দূর করতে ফ্রিলান্সিং এর গরুত্ব অপরীসিম। অনেকে চাকরি না পেয়ে শুরু করছেন ফ্রিলান্সিং তাদের মধ্যে অনেকেই সফলতার মুখ দেখছেন। কেউ কেউ ছাত্র বয়সে ফ্রিলান্সিং শুরু করে কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। তো আপনিও শুরু করতে পারেন ফ্রিলান্সিং।

আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আয় করতে চান তাহলে আপনাকে ভালোভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে।শিখার জন্য ভালো একটা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন বা ইউটিউব ও গুগলের সাহায্য নিতে পারেন। আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করে কোনো কিছু বিক্রি করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।

আপনার হাতের স্মাট মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও করে আপনি শুরু করতে পারেন  ইউটিউবিং। বাংলাদেশে অনেক ইউটিউবার আছে তারা মাসে ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা আয় করে থাকে। প্রথম দিকে তারা হাতের কাছে থাকা মোবাইলটা দিয়ে ভিডিও করত পরে আয় হওয়ার পর অন্য ডিভাইজ কিনে। ইউটিউবার হতে হলে প্রথমে আপনাকে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। সেই ইউটিউব চ্যানেলে নিজের ভিডিও করা ভিডিও আপলোট করতে হবে। ইউটিউবার হতে হলে আপনাকে ভালোভাবে ভিডিও এডিটিং এর কাজ জানতে হবে।

আপনি চাইলে আপনার হাতের ফোনদিয়ে ছবি তুলে সেই ছবি বিক্রি করতে পারেন। আনলাইনে অনেক সাইট আছে সেখানে ছবি বিক্রি হয়। আপনি এই বিষয় নিয়ে গুগলে ঘাটাঘাটি করলে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন।

এখন অনেক শিক্ষক অনলাইনে পড়িয়ে অনেক টাকা ইনকাম করে থাকে, ফলে তাদের যাতায়ত ভাড়া লাগে না। এক্সিডেন্ট হওয়ার ভয় থাকেনা যারা দুর্বল ছাত্র তারা বার বার ভিডিও দেখতে পায়, আগে কিন্ত এই সুযোগ ছিল না।

বর্তমানে ইন্টারনেট দেশে চালু হওয়ায় গোটা পৃথিবী এখন মানুষের হাতের মধ্যে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে ফলে দেশ থেকে কিছুটা হলেও বেকার সমস্যা দুর করা সম্ভব হয়েছে।